Thursday, March 31, 2022

Paragraph: A Bus Stand

  • Where is the bus stand situated?
  • What is the necessity of this?
  • Why is the bus stand a busy place?
  • What is the condition of an overcrowded bus?
  • What type of hawkers are seen?

Ans:

A bus stand is a place where buses board and onboard passengers. Generally, it stands at the outskirts of a town or city. It also stands in a town or city. Passengers wait here for buses. When a bus arrives here, some passengers get down from the bus and some passengers get into it. All-day long buses come and go. Passengers also come and go. Most bus stands have their sheds. Passengers wait or take rest there. Bus helpers and conductors shout for passengers. Hawkers also shout and sell betel leaves, cigarettes, biscuits, chanachur, chocolates, drinking water, newspapers etc. There are also some tea stalls and other stalls here. For all these, it is a very busy and noisy place. It is a very necessary place for passengers and buses. Here, passengers find their necessary buses and buses also find their passengers. However, some pickpockets, muggers and touts create trouble here. Most often it is a dirty, muddy and unhealthy (or unhygienic) place. So steps should be taken to improve the condition of bus stand.

অনুবাদঃ বাস স্ট্যান্ড হল একটি জায়গা যেখানে বাসগুলো যাত্রী উঠায় ও নামায়। সাধারণত একটি শহর ও নগরের প্রান্তদেশে অবস্থিত। এটি শহরে এবং নগরেও থাকে। যাত্রীরা বাসের জন্য এখানে অপেক্ষা করে। যখন একটি বাস এখানে আসে তখন কিছু যাত্রী বাস থেকে নামে এবং কিছু যাত্রী বাসে ওঠে। সারাদিন বাস আসে এবং যায়। যাত্রীরাও আসে এবং যায়। অধিকাংশ বাস স্ট্যান্ডের ছাউনি রয়েছে। যাত্রীরা সেখানে অপেক্ষা করে অথবা বিশ্রাম নেয়। বাসের হেলপার ও কন্ডাক্টররা যাত্রীর জন্য চিৎকার করে। হকাররাও চিৎকার করে এবং পান, সিগারেট, বিস্কুট, চানাচুর, চকলেট, খাবার পানি, সংবাদপত্র ইত্যাদি বিক্রি করে। এখানে কিছু চায়ের দোকান এবং অন্যান্য দোকানও রয়েছে। এসবকিছুর জন্য এটি খুবই ব্যস্ত ও কোলাহলপূর্ণ জায়গা। এটি যাত্রী ও বাসের জন্য গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। এখানে যাত্রীরা তাদের প্রয়োজনীয় বাস পায় এবং বাসও এদের যাত্রী পায়। যাই হোক, এখানে কিছু পকেটমার, ছিনতাইকারী ও দালাল সমস্যার সৃষ্টি করে। প্রায়ই এটি নোংরা, কর্দমাক্ত এবং অস্বাস্থ্যকর জায়গা। সুতরাং একটি বাস স্ট্যান্ডের অবস্থা উন্নত করতে পদক্ষেপ নেয়া উচিত।

Paragraph: A Village Doctor

  • Who is a village doctor?
  • Where is his dispensary?
  • How long does he work?
  • How is he to the village people?
  • What service does he render?

Ans:

The person from whom village people take medical treatment is usually known as a village doctor. In other words, a village doctor is he who deals with the health-related issue of the village people. A Village doctor sets up his dispensary at his home or in the village market or at any turn of the village. His dispensary is poorly decorated with a few worn-out chairs, benches, and two or three almirahs of drugs. He is to work almost all the day because almost all the patients of the village come to him. Even sometimes he is to treat patients at mid or deep night because many fall ill at the time. So, he cannot maintain any schedule strictly to treat his patient. To the village people, he is very honourable and trusted. It is the village doctor who is the only help for the village people when they become ill. He treats his patients with sincere care. He also consoles and encourages his patients when they are hopeless and nervous. So, the service he renders is really immense. Sometimes his service charge is not paid duly. Yet, he does not lack any sincerity for his patients.

অনুবাদঃ যার কাছ থেকে গ্রামের মানুষজন ডাক্তারী চিকিৎসা গ্রহণ করে সাধারণত সেই গ্রাম্য ডাক্তার হিসেবে পরিচিত। অন্য কথায়, একজন গ্রাম্য ডাক্তার সে যে গ্রামের লোকজনের স্বাস্থ্য-সম্পর্কিত বিষয়গুলো সামলায়। একজন গ্রাম্য ডাক্তার তার বাড়িতে বা গ্রাম্য বাজারে বা গ্রামের কোনো মোড়ে চিকিৎসালয় স্থাপন করে। তার চিকিৎসালয়টি স্বল্প সংখ্যক পুরনো চেয়ার, বেঞ্চ এবং ২/৩ টি ঔষুধের আলমারী দ্বারা হীনভাবে সজ্জিত। তাকে প্রায় সারাদিনই কাজ করতে হয় কারণ গ্রামের প্রায় সব রোগীই তার কাছে আসে। এমনকি কখনো কখনো তাকে মধ্যরাতে বা গভীর রাতে রোগীর চিকিৎসা দিতে হয় কারণ অনেকেই ঐ সময় অসুস্থ হয়ে পড়ে। সুতরাং রোগীর চিকিৎসা দেওয়ার জন্য সে কঠোরভাবে কোনো সময়সূচি পালন করতে পারে না। গ্রামের লোকদের কাছে সে খুবই সম্মানিত এবং বিশ্বস্ত। গ্রামের লোকদের কাছে গ্রামের ডাক্তারই একমাত্র সহায় যখন তারা অসুস্থ হয়ে পড়ে। আন্তরিক যতœ দিয়ে সে তার রোগীদেরকে চিকিৎসা দিয়ে থাকে। সে তার রোগীদেরকে সান্ত¦না এবং উৎসাহও দিয়ে থাকে যখন তারা হতাশ এবং ভীত থাকে। সুতরাং যে সেবাটা সে দিয়ে থাকে তা সত্যিই বিশাল। কখনো কখনো তার পাওনাটা যথাযথভাবে দেওয়া হয় না। তবুও, তার রোগীদের জন্য তার আন্তরিকতার একটুও কমতি থাকে না।

Paragraph: The Life of a Day Labourer

  • Who is a day labourer?
  • What work does he usually do?
  • What sort of life does he lead?
  • What happens when he earns more?
  • What happens when he cannot find work?

Ans:

A day labourer is a person who runs his/her family by working hard on daily basis. He is not skilled at all but he can work hard. Generally, he has no land or property of his own. He renders his manual labour for others to earn some money. He has to work hard in various fields or sectors. Every day he rises early in the morning and goes out to work. He has to work from down to dust. He gets his wages at the end of the day. On some days he earns more and then he and his family can eat well. It makes him happy. But it does not happen regularly as sometimes he does not find any work. Then he and his family have to suffer much or even starve. Sorrows and sufferings are his daily companions. Besides, many people maltreated him. But the service of a day labourer is very essential and valuable for us and our society as well. Considering all these, the government should take steps so that he can lead a humane and decent life.  

অনুবাদঃ দিন মজুর হল এমন একজন ব্যক্তি যে দৈনিক চুক্তিতে কঠোর পরিশ্রম করে সংসার চালায়। সে মোটেই দক্ষ নয় তবে সে কঠোর পরিশ্রম করতে পারে। সাধারণত তার নিজের কোনো জমি বা সম্পত্তি নেই। কিন্তু অর্থ উপার্জন করতে সে অন্যের জন্য শারীরিক শ্রম দেয়। তাকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে কঠোর পরিশ্রম করতে হয়। প্রত্যেক দিন সে সকালে ঘুম থেকে ওঠে এবং কাজের জন্য বের হয়। তাকে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কাজ করতে হয়। দিনের শেষে সে তার মজুরি পায়। সে কোনো কোনো দিন বেশি আয় করে এবং তখন সে ও তার পরিবার ভালোভাবে খেতে পারে। এটি তাকে সুখী করে। কিন্তু এটি নিয়মিত ঘটে না কারণ সে মাঝে মধ্যে কোনো কাজই পায় না। তখন তাকে এবং তার পরিবারকে অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হয় অথবা এমনকি অভুক্ত থাকতে হয়। দুঃখ এবং দুর্ভোগ তার নিত্য সঙ্গী। তাছাড়া অনেক লোক তার সাথে দুর্ব্যবহার করে। ক্তিু একজন দিনমজুরের সেবা আমাদের এবং আমাদের সমাজের জন্যও খুবই প্রয়োজনীয় এবং মূল্যবান। এসব দিক বিবেচনা করে সরকারের পদক্ষেপ নেয়া উচিত যাতে সে মানবিক এবং শালীন জীবনযাপন করতে পারে।

Paragraph: A Rickshaw Puller

  • Who is a Rickshaw Puller?
  • Where is he seen?
  • How long does he work everyday?
  • How tiresome is his job?
  • How does he behave with the passengers?
  • How much is his income?
  • What is his social status?
  • What happens in case of earning too little?

Ans:

A rickshaw puller is a poor day labourer. He earns his livelihood by pulling the rickshaw. He is a familiar figure in our country. He is seen on the roads of cities and villages. Generally he lives in a slum area. He carries passengers and goods from one place to another on payment. He hires a rickshaw from the owner on daily basis. There are a few who pull their own rickshaws. A rickshaw puller works from dawn to dusk and even to the later part of the night. He has to pull the rickshaw in the sun and in the rain. He is generally gentle by nature. But sometimes he demands high fare. His job is very tiresome. He feels tired but cannot take rest. He has to live from hand to mouth as he does not earn much to support his family. Sometimes his family passes the day with a little food when he earn too title. He leads a miserable life in a slum area. His social status is very low as well. People often treat him very poorly. In spite of all these odd conditions, he feels proud to live on his fair earnings from his sweat. So, we should show due respect to a rickshaw puller.

অনুবাদঃ রিক্সাচালক হল একজন গরিব দিনমজুর। সে রিক্সা চালিয়ে তার জীবিকা উপার্জন করে। আমাদের দেশে সে একজন পরিচিত ব্যক্তি। শহর ও গ্রামের রাস্তায় তাকে দেখা যায়। সাধারণত সে বস্তি এলাকায় বাস করে। সে টাকার বিনিময়ে যাত্রী এবং মালামাল এক স্থান থেকে অন্য স্থানে নিয়ে যায়। সে দৈনিক চুক্তিতে মালিকের কাছ থেকে রিক্সা ভাড়া করে। খুব কম সংখ্যক রিক্সাচালক আছে যারা নিজেদের (মালিকানাধীন) রিক্সা চালায়। একজন রিক্সাচালক সকাল থেকে সন্ধ্যা এমনকি গভীর রাত পর্যন্তও রিক্সা চালায়। তাকে রোদে ও বৃষ্টিতে রিক্সা চালাতে হয়। সে সাধারণত শান্ত প্রকৃতির হয়। কিন্তু মাঝে মাঝে সে বেশি ভাড়া দাবি করে। তার কাজ খুবই ক্লান্তকর। সে ক্লান্তিবোধ করে কিন্তু বিশ্রাম নিতে পারে না। যেহেতু সে তার পরিবারের ভরণপোষণ করার পক্ষে বেশি রোজগার করে না সেহেত তাকে দিন এনে দিন খেতে হয়। মাঝে মাঝে তার পরিবার সামান্য খাবার খেয়ে দিন কাটায় যখন সে খুব সামান্য আয় করে। সে বস্তি এলাকায় দুর্বিষহ জীবনযাপন করে। তার সামাজিক মর্যাদাও খুব নিচু। লোকজন প্রায়ই খুব খারাপভাবে তার সাথে আচরণ করে। এসব বিরূপ অবস্থা সত্তে¡ও নিজের ঘামে অর্জিত সৎ উপার্জন জীবিকা দ্বারা জীবন নির্বাহ করে বলে সে গর্ববোধ করে। তাই একজন রিক্সাচালককে আমাদের যথাযথ সম্মান দেখানো উচিত।

Thursday, March 24, 2022

ইংরেজি উচ্চারণ শিখার গুরুত্বপূর্ণ ৫০টি নিয়ম

➤Rule-1
⇨শব্দের শুরুতে KN থাকলে তার উচ্চারণ হবে “ন”
এক্ষেত্রে K অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Knowledge (নলেজ) – জ্ঞান
☞Knight (নাইট) – অশ্ব।
☞Knee (নী) – হাটু।
➤Rule-2
⇨W এর পরে h/r থাকলে w উচ্চারণ হয় না।
উদাহরণ:
☞Write (রাইট) – লেখা।
☞Wrong (রং) – ভুল।
☞Who (হু) – কে।
☞Wrestling (রেস্টলিং) – কুস্তি।
➤Rule-3
⇨শব্দের শেষে “e” থাকলে “e” এর উচ্চারণ হয়না।
উদাহরণ:
☞Name (নেইম) – নাম।
☞Come (কাম) – আসা।
☞Take (ঠেইক) – নেওয়া।
☞Fake (ফেইক) – ভূয়া।
➤Rule-4
⇨M+B পর পর থাকলে এবং B এর পর কোন Vowel না থাকলে B
উচ্চারিত হয় না।
উদাহরণ:
☞Bomb (বম) – বোমা।
☞Comb (কৌম) – চিরুনি।
☞Thumb (থাম) – হাতের বুড়ো আঙ্গুল।
☞Thumbnail (থামনেল) – ছোট।
➤Rule-5
⇨Word এর শেষে I G N থাকলে তার উচ্চারণ “আইন” হয়। এ
ক্ষেত্রে G অনুচ্চারিত থাকে।
☞Design (ডিজাইন) – আকা।
☞Resign (রিজাইন) – পদত্যাগ করা।
☞Reign (রেইন) – রাজত্ব।
☞Feign (ফেইন) – উদ্ভাবন করা।
➤Rule- 6
⇨L+ M পর পর থাকলে এবং পরে vowel না থাকলে L অনুচ্চারিত
থাকে।
উদাহরণ:
☞Calm (কাম) – শান্ত।
☞Alms (আমজ) – ভিক্ষা।
☞Palm (পাম) – তালগাছ।
➤Rule- 7
⇨শব্দে T থাকলে T এর পরে U থাকলে T এর উচ্চারণ “চ” এর
মত হয়।
উদাহরণ:
☞Lecture (লেকচার) – বক্তৃতা।
☞Century (সেঞ্চুরী) – শতক।
☞Furniture (ফার্নিচার) – আসবাবপত্র।
☞Structure (স্ট্রাকচার) – গঠন।
➤Rule-8
⇨Consonant+ I A+ Consonant এভাবে Word গঠিত হলে, I A
এর উচ্চারণ (আইঅ্যা) মত হয়।
উদাহরণ:
☞Dialogue (ডায়ালগ) – কথোপকথন।
☞Diamond (ডায়ামন্ড) – হীরক।
☞Liar (লায়ার) – মিথ্যাবাদী।
☞Liability (লাইয়াবিলিটি) – দায়।
➤Rule-9
⇨I+ R+ Consonant এভাবে Word গঠিত হলে “I” এর উচ্চারণ
“আই” না হয়ে “অ্যা” হয়।
উদাহরণ:
☞First (ফার্স্ট) – প্রথম।
☞Birth (র্বাথ) – জন্ম।
☞Bird (বার্ড) – পাখি।
☞Circle (সার্কেল) – বৃত্ত।
➤Rule-10
⇨৩ বর্ণ বিশিষ্ট Word এ Consonant+ I+ E এভাবে ব্যবহৃত হলে
তার উচ্চারণ “আই” এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Mice (মাইস) – ইদুর।
☞Rice (রাইস) – চাউল।
☞Wise (ওয়াইস) – বিজ্ঞ
☞Size (সাইজ) – আয়তন।
➤Rule-11
⇨Consonant+ U+ Consonant এভাবে word গঠিত হলে U এর
উচ্চারণ “আ” এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Null (নাল) – বাতিল
☞But (বাট) – কিন্তু।
☞Nut (নাট) – বাদাম
☞Cut (কাট) – কাটা।
➤Rule-12
⇨I G H এর উচ্চারণে G উচ্চারিত হয় না। সেই অংশটুকুর উচ্চারণ
“আই” হবে।
উদাহরণ:
☞Night (নাইট) – রাত্র।
☞Sight (সাইট) – দৃশ্য।
☞Might (মাইট) – হতে পারে।
➤Rule-13
⇨“I O” এর উচ্চারণ সাধারণত “আইয়” হয়।
উদাহরণ:
☞Violet (ভাইয়লেইট) – বেগুনী রঙ।
☞Biology (বাইয়োলজি) – জীব বিদ্যা।
☞Biography (বাইয়োগ্রাফি) – জীবনী।
☞Violation (ভাইয়লেশন) – ভঙ্গ।
➤Rule-14
⇨Consonant এর পর “AI” এর উচ্চারণ সবসময় “এই” বা “এয়্যা” হয়।
উদাহরণ:
☞Rail (রেইল) – রেলের লাইন।
☞Nail (নেইল) – পেরেক
☞Straight (স্ট্রেইট) – সোজা।
➤Rule-15
⇨O+ consonant+ U+ consonant+ A/E/I এভাবে word গঠিত
হলে, U এর উচ্চারণ “ইউ” এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Document (ডকিউমেন্ট) – দলিল।
☞Procurement (প্রকিউরমেন্ট) – চেষ্টা দ্বারা পাওয়া।
➤Rule-16
⇨I+ R+ E এর ক্ষেত্রে যদি বর্ণ তিনটি word এর শেষে থাকে
তবে এর উচ্চারণ “আয়্যা” হয়।
উদাহরণ:
☞Dire (ডায়্যার) – ভয়ংকর।
☞Mire (মায়্যার) – কাদা।
☞Admire (এ্যাডমায়্যার) – তারিফ করা।
➤Rule-17
⇨U I + consonant এরপর vowel না থাকলে U I এর উচ্চারণ “ই” এর
মত হয়।
উদাহরণ:
☞Guilty (গিল্টি) – দোষী।
☞Guilt (গিল্ট) – দোষ।
☞Build (বিল্ড) – নির্মাণ করা।
➤Rule-18
⇨E A+ R এভাবে ব্যবহৃত হলে এবং R যদি word এর শেষ বর্ণ হয়
তাহলে E A এর উচ্চারণ “ঈঅ্যা” হবে।
☞Dear (ডিয়্যার) – প্রিয়।
☞Fear (ফিয়্যার) – ভয়।
☞Bear (বিয়্যার) – বহন করা।
➤Rule-19
⇨EA+ R+ consonant এভাবে word গঠিত হলে, EA এর উচ্চারণ
“অ্যা” হবে।
উদাহরণ:
☞Heart (হার্ট) – হৃদয়।
☞Earth (আর্থ) – পৃথিবী।
☞Earn (আর্ন) – আয় করা।
➤Rule-20
⇨Consonant+ EA+ consonant (R ছাড়া) এভাবে ব্যবহৃত হলে EA
এর উচ্চারণ ঈ হবে।
☞Feather (ফেদার) – পালক।
☞Tread (ট্রেড) – পদদলিত করা।
☞Leader (লিডার) – সর্দার।
➤Rule-21
⇨শব্দস্থিত EE+ R এভাবে ব্যবহৃত হলে R যদি word শেষ
অক্ষর হয় তাহলে EE এর উচ্চারণ “ইঅ্যা” হবে।
উদাহরণ:
☞Peer (পিয়্যার) – সমকক্ষ।
☞Steer (স্টিয়্যার) – হাল ধরা।
☞Deer (ডিয়্যার) – হরিণ।
➤Rule-22
⇨P+ S পরপর থাকলে এবং P এর আগে কোন vowel না থাকলে
P অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Psyche (সাইকি) – আত্মা
☞Psycho (সাইকো) – মন।
☞Psora (সৌরা) – খোসপাচঁড়া।
➤Rule-23
⇨শব্দস্থিত STL এর উচ্চারণ হয় “সল্” এখানে T অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Bustle (বাসল্) – অতিশয় কর্ম ব্যস্ততা।
☞Rustle (রাসল) – খসখস শব্দ।
☞Nestle (নেসলে) – বাসা বাঁধা
➤Rule-24
⇨ইংরেজি শব্দের শেষে TCH থাকলে এর উচ্চারণ হয় “চ”।
উদাহরণ:
☞Batch (ব্যাচ) – ক্ষুদ্রদল।
☞Match (ম্যাচ) – ক্রীড়া প্রতিযোগিতা।
☞Scratch (স্ক্র্যাচ) – আচঁড়ের দাগ।
➤Rule-25
⇨শব্দস্থিত OA+ R থাকলে, OA এর উচ্চারণ হবে “অ্য”।
উদাহরণ:
☞Board (বোর্ড) – মোটা শক্ত কাগজ।
☞Boar (বোর) – শূকর।
☞Boat (বোট) – নৌকা।
☞Road (রোড) – রাস্তা।
➤Rule-26
⇨E+ consonant (R ছাড়া) + E এভাবে ব্যবহৃত হলে এবং তার পর
আর কিছু না থাকলে প্রথম E এর উচ্চারণ হয় “ঈ” এবং দ্বিতীয় E
অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Complete (কমপ্লীট) – সম্পূর্ণ।
☞Mete (মীট) – অংশ ভাগ করে দেয়া।
➤Rule-27
⇨শব্দস্থিত OE এর উচ্চারণ হয় “ঈ”।
উদাহরণ
☞Phoenix (ফীনিক্স) – রুপ কথার পাখি বিশেষ।
☞Amoeba (এ্যামিবা) – ক্ষুদ্র এক কোষী প্রাণী।
➤Rule-28
⇨Consonant এরপর OI এর উচ্চারণ হয় “অই”।
উদাহরণ:
☞Coin (কইন) – মুদ্রা।
☞Foil (ফইল) – পাত।
☞Join (জইন) – যোগদান করা।
➤Rule-29
⇨শব্দস্থিত OA+ Consonant এভাবে ব্যবহৃত হলে OA এর
উচ্চারণ হয় “ঔ”।
উদাহরণ:
☞Road (রৌড) – রাস্তা।
☞Loan (লৌন) – ঋণ।
☞Toad (টৌড) – ব্যাঙ।
➤Rule-30
⇨UI+ consonant+ A/E/O এভাবে word গঠিত হলে সচরাচর UI
এর উচ্চারণ হয় ইংরেজি “আই” এর মত।
উদাহরণ:
☞Guide (গাইড) – পথ প্রদর্শক।
☞Guile (গাইল) – ছলনা, ফাঁকি।
☞Misguidance (মিসগাইড্যান্স) – বিপথগামীতা।
➤Rule-31
⇨শব্দের মাঝে E+ R ছাড়া অন্য consonant এভাবে ব্যবহৃত
হলে E এর উচ্চারণ সাধারণত “এ” বা “ই” হয়।
উদাহরণ:
☞Rent (রেন্ট) – ভাড়া।
☞Comet (কমিট) – ধূমকেতু।
☞Comment (কমেন্ট) – মন্তব্য।
➤Rule-32
⇨EE+ consonant (R ছাড়া) এভাবে ব্যবহৃত হলে, EE এর উচ্চরণ
“ঈ” হয়।
উদাহরণ:
☞Need (নীড) – প্রয়োজন।
☞Feel (ফীল) – অনুভব করা।
☞Steel (স্টীল) – ইস্পাত।
☞Meek (মীক) – বিনম্র
➤Rule-33
⇨R+ vowel+ CH এভাবে ব্যবহৃত হলে CH এর উচ্চারণ হবে
“চ”।
উদাহরণ:
☞Approach (অ্যাপ্রোচ) – অভিগমন।
☞Branch (ব্রাঞ্চ) – শাখা।
☞Crunch (ক্র্যাঞ্চ) – গুড়ানো।
➤Rule- 34
⇨C এর পরে যদি I, E, Y থাকে তাহলে তার উচ্চারণ “স” হবে।
উদাহরণ:
☞Center (সেন্টার) – কেন্দ্র।
☞Cyclone (সাইক্লোন) – ঘূর্ণিঝড় ।
☞Cell (সেল) – কোষ।
☞Circle (সার্কেল) – বৃত্ত।
➤Rule- 35
⇨Y সাধারণত One-syllable এর শব্দে Y, (আই) হিসেবে উচ্চারিত
হয়।
উদাহরণ:
☞Fly (ফ্লাই) – উড়া।
☞Shy (শাই) – লজ্জা।
☞Buy (বাই) – ক্রয় করা।
☞Toy (টই) – খেলনা।
☞Joy (জয়) – আনন্দ।
⇨Two-syllable এর শব্দে Y (ই) হিসেবে উচ্চারিত হয়।
উদাহরণ
☞City (সিটি) – শহর।
☞Funny (ফানি) – আনন্দ করা।
☞Happy (হ্যাপি) – খুশি।
☞Policy (পলিসি) – নীতিমালা।
➤Rule-36
⇨শব্দের শেষে MN এর পরে কোন vowel না থাকলে এবং
MN পরপর থাকলে N অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Solemn (সলেম) – গুরুগম্ভীর।
☞Condemn (কনডেম) – দোষারোপ করা।
☞Damn (ড্যাম) – অভিশাপ দেয়া ।
➤Rule-37
⇨ইংরেজি শব্দের শেষে gh থাকলে তার উচ্চারণ হয় “ফ” অথবা
কখনো তা অনুচ্চারিত থাকে । কিন্তু এরপর T, N বা M থাকলে gh
উচ্চারিত হয় না।
উদাহরণ:
☞Tough (টাফ) – কঠিন।
☞Enough (ইনাফ) – যথেষ্ট।
☞Mighty (মাইটি) – বলশালী।
☞High (হাই) – উচ্চ।
➤Rule-38
⇨IGH এর উচ্চারণ “আই”। “augh” এবং “ough” এর উচ্চারণ অধিকাংশ
ক্ষেত্রেই “অ” বা “আ” তাছাড়া eigh এর উচ্চারণ হয় এই কিন্তু
Height এর উচ্চারণ ব্যতিক্রম।
উদাহরণ:
☞Night (নাইট) – রাত্র।
☞Dight (ডাইট) – সাজানো।
☞Fight (ফাইট) – লড়াই।
☞Tight (টাইট) – টানটান।
➤Rule-39
⇨Consonant এরপর BT এর উচ্চারণ “ট” এক্ষেত্রে “B”
অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Doubt (ডাউট) – সন্দেহ।
☞Debt (ডেট) – ঋণ।
☞Doubtful (ডাউটফুল) – সন্দিহান।
➤Rule-40
⇨শব্দের শেষে que এর উচ্চারণ “ক”।
উদাহরণ:
☞Cheque (চেক) – কিস্তি, হুন্ডি।
☞Baroque (ব্যারক) – বলিষ্ঠ।
☞Clique (ক্লীক) – ক্ষুদ্রদল।
➤Rule-41
⇨LK এর আগে E বা U না থাকলে LK এর উচ্চারণ হবে “ক” এবং
“L” অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Talk (টক) – আলাপ।
☞Walk (ওয়াক) – হাটা।
☞Chalk (চক) – খড়ি।
➤Rule-42
⇨KN বা GN এর আগে vowel থাকলে K ও G উচ্চারিত হয়।
উদাহরণ:
☞Agnostic (এ্যাগনষ্টিক) – অজ্ঞেয়
☞Acknowledge (এ্যাকনলেজ) – স্বীকার করা
☞Acknowledgement (এ্যাকনলেজমেন্ট) – স্বীকৃতি।
➤Rule- 43
⇨কোন শব্দে CC+ OU/ consonant থাকলে CC এর উচ্চারণ
হবে “ক”।
উদাহরণ:
☞Accuse (এ্যাকিউজ) – অভিযুক্ত করা।
☞According (এ্যাকর্ডিং) – অনুযায়ী।
☞Accurate (এ্যাকিউরেট) – যথার্থ।
➤Rule- 44
⇨কোন শব্দে U এরপর consonant+ vowel+….. থাকলে U এর
উচ্চারণ সাধারণত “ইউ” হয়।
উদাহরণ:
☞Mute (মিউট) – স্তব্ধ, নির্বাক।
☞Tube (টিউব) – নল।
☞Duteous (ডিউটিয়াস) – অনুগত , বাধ্য।
➤Rule- 45
⇨কোন শব্দে U এর পূর্বে consonant+ R/L+…… থাকলে U
এর উচ্চারণ সাধারণত “উ” হয়।
উদাহরণ:
☞Blue (ব্লু) – নীল।
☞Glue (গ্লু) – শিরিসের আঠা।
☞True (ট্রু) – সত্য।
➤Rule- 46
⇨কোন শব্দে U+E এর পূর্বে consonant + R বা L না থাকলে
U এর উচ্চারণ সাধারণত “ইউ” এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Sue (স্যু) – আদালতে অভিযুক্ত করা।
☞Hue (হিউ) – রং।
☞Imbue (ইমবিউ) – অনুপ্রানিত করা।
➤Rule-47
⇨কোন শব্দে U এর পূর্বে R বা L একক ভাবে থাকলে তার
পরে E বা consonant+ E/L থাকা স্বত্তেও তার উচ্চারণ সাধারণত
“উ” হয়।
উদাহরণ:
☞Nude (নুড) – নগ্ন, ন্যাংটা।
☞Lunacy (লুনাসি) – পাগলামি, বকা আচরণ।
☞Lutanist (লূটানিস্ট) – বীণা-বাদক।
➤Rule- 48
⇨U এর পর যদি এমন দুটি Consonant থাকে যাদেরকে
আলাদাভাবে উচ্চারণ করতে হয় (ফলে প্রথমটিতে একটি syllable
শেষ হয় এবং পরেরটিতে আরেকটি syllable শুরু হয়) তাহলে ঐ
দুটি consonant এর পর E/I/A থাকা স্বত্তেও U এর উচ্চারণ বাংলা
“আ”- এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Incumbent (ইনকামবেন্ট) – বাধ্যতামূলক।
☞Number (নাম্বার) – সংখ্যা।
☞Constructive (কনস্ট্রাকটিভ) – গঠনমূলক।
☞Nudge (নাজ) – কনুয়ের মৃদু ঠেলা দেয়া।
➤Rule- 49
⇨LM এর আগে কোন vowel অর্থাৎ “ই”, “ঈ” বা “এ” ধ্বনি
থাকলে L উচ্চারিত হয়।
উদাহরণ:
☞Film (ফিল্ম) – চলচ্চিত্র।
☞Elm (এল্ম) – দেবদারু জাতীয় গাছ।
☞Filmy (ফিল্মি) – মেঘাচ্ছন্ন।
➤Rule- 50
⇨UI+ consonant+ I কিংবা consonant+ L/R+ UI এভাবে গঠিত
হলে UI এর উচ্চারণ “ইউই” বা “উই” হয়।
উদাহরণ:
☞Perpetuity (প্যারপিচিউইটি) – চিরস্থায়ীত্ব।
☞Ingenuity (ইনজিনিউইটি) – অকপটতা।
☞Liquidity (লিকুইডিটি) – তারল্য, তরল অবস্থা।
________________________________________
ইংরেজি শব্দের আরোও কিছু উচ্চারণবিধি:
শব্দের মধ্য Tথাকলে “T” এর পর U হলে “T” এর উচ্চারণ “চ”
হবে। যেমন:- Future (ফিউচার), Century (সেনচুরী), Mixture,
Fixture.
– শব্দের মধ্য “D” এর পর G হলে “D” এর উচ্চারণ হয় না।
যেমন:- Knowledge (নলেজ), Judge ( জজ), Bridge, Coleridge.
– K এর পর n হলে K এর উচ্চারণ হয় না। যেমন:- Know (নো),
Knee (নী), Knife (নাইফ), Knowledge (নলেজ)।
– G এর পর A, O, U থাকলে G এর উচ্চারণ”গ” হয়। যেমন:-
Garden (গার্ডেন), Good (গুড), Guide (গাইড)।
– S এর পর H হলে S এর সর্বদা “শ” হয়। যেমন:- Bangladesh
(বাংলাদেশ), Bush, Cash.
– W এর পর h/r হলে W এর উচ্চারণ হয় না। যেমন:- Write (রাইট),
Wrong (রং), Who (হু), Wh- question এর সব।
– T এর পর io হলে “T” এর উচ্চারণ “শ” হয়। যেমন National
(ন্যাশনাল)। – i/u এর পর gh হলে gh এর উচ্চারণ হয় না, যদি হয় “ফ”
এর মত হবে। যেমন:- Eight (এইট), Right (রাইট), High (হাই),
Enough (এনাফ), Cough (কফ)।
– ng একত্রে হলে ং”এর উচ্চারণ হয়। যেমন:- Bangladesh
(বাংলাদেশ)।
– শব্দের শেষে e থাকলে “e” এর উচ্চারণ হয় না। যেমন:-
Name (নেইম), Come (কাম), Take (টেক)।
– G যখন কোন শব্দে gm বা gn রুপে ব্যবহৃত হয় তখন G এর
উচ্চারণ Silent হয়। প্রথমে যদি G থাকে এবং তারপরেই যদি “N”
থাকে তবে G silent থাকে। Example: 1.Sign (সাইন) – চিহ্ন।
2.Campaign (ক্যামপেন) – প্রচার। 3.Reign (রেইন) – শাসন।
4.Design (ডিজাইন) – নকশা। 5.Resign (রিজাইন) – পদত্যাগ।
– C-এর উচ্চারণ কখন ‘ক’ আর কখন ‘স’ হবে ? Rule (1): C-এর
পরে যদি A, L, O, R, U হয় তাহলে তার উচ্চারণ ‘ক’ হয়। কিছু সহজ
উদাহরণ পড়ে মিলিয়ে দেখুন:- Can (v, ক্যান্) – পারা। Class (n,
ক্লাস্) – শ্রেণি। Colour (n, কালার্) – রং। Cup (n, কাপ্) – পেয়ালা।
Crime (n, ক্রাইম্) – দুর্নীতি। – Rule (2): C-এর পরে যদি I, E, Y
থাকে তাহলে তার উচ্চারণ ‘স’ হবে। দেখে নিই কিছু সহজ
উদাহরণ:- Center (n, সেন্টার্) – কেন্দ্র। Ceiling (n, সিলিং) –
ভেতরের দিকের ছাদ। Cinema (n, সিনেমা) – প্রেক্ষাগৃহ।
Cyclist (n, সাইক্লিস্ট্) – সাইকেল চালক।
.................... .................

বাংলা ফন্টের জন্য কম্পিউটার ব্যবহার করতে হবে এবং অবশ্যই SutonnyMJ ফন্ট থাকতে হবে।

একসাথে ৩৬০ টি বাগধারা

বাগধারার ঝড়

🔸পরিক্ষায় বার বার আসা গুরুত্বপূর্ণ ৩৭৬টি বাগধারা:
1) অকাল কুষ্মাণ্ড = (অপদার্থ, অকেজো)
2) অক্কা পাওয়া = (মারা যাওয়া)
3) অগস্ত্য যাত্রা = (চির দিনের জন্য প্রস্থান)
4) অগাধ জলের মাছ = (সুচতুর ব্যক্তি)
5) অর্ধচন্দ্র = (গলা ধাক্কা)
6) অন্ধের যষ্ঠি = (একমাত্র অবলম্বন)
7) অন্ধের নড়ি = (একমাত্র অবলম্বন)
😎 অগ্নিশর্মা = (নিরতিশয় ক্রুদ্ধ)
9) অগ্নিপরীক্ষা =(কঠিন পরীক্ষা)
10) অগ্নিশর্মা = (ক্ষিপ্ত)
11) অগাধ জলের মাছ = (খুব চালাক)
12) অতি চালাকের গলায় দড়ি = (বেশি চাতুর্যর পরিণাম)
13) অতি লোভে তাঁতি নষ্ট = (লোভে ক্ষতি)
14) অদৃষ্টের পরিহাস = (বিধির বিড়ম্বনা)
15) অর্ধচন্দ্র দেওয়া = (গলা ধাক্কা দিয়ে দেয়া)
16) অষ্টরম্ভা = (ফাঁকি)
17) অথৈ জলে পড়া = (খুব বিপদে পড়া)
18) অন্ধকারে ঢিল মারা = (আন্দাজে কাজ করা)
19) অমৃতে অরুচি = (দামি জিনিসের প্রতি বিতৃষ্ণা)
20) অন্ধকারে ঢিল মারা = (আন্দাজে কাজ করা)
21) অকূল পাথার = (ভীষণ বিপদ)
22) অনুরোধে ঢেঁকি গেলা = (অনুরোধে দুরূহ কাজ সম্পন্ন করতে সম্মতি দেয়া)
23) অদৃষ্টের পরিহাস = (ভাগ্যের নিষ্ঠুরতা)
24) অল্পবিদ্যা ভয়ংকরী = (সামান্য বিদ্যার অহংকার)
25) অনধিকার চর্চা = (সীমার বাইরে পদক্ষেপ)
26) অরণ্যে রোদন = (নিষ্ফল আবেদন)
27) অহিনকুল সম্বন্ধ = (ভীষণ শত্রুতা)
28) অন্ধকার দেখা = (দিশেহারা হয়ে পড়া)
29) অমাবস্যার চাঁদ = (দুর্লভ বস্তু)
30) আকাশ কুসুম = (অসম্ভব কল্পনা)
31) আকাশ পাতাল =(প্রভেদ) (প্রচুর ব্যবধান)
32) আকাশ থেকে পড়া = (অপ্রত্যাশিত)
33) আকাশের চাঁদ = (আকাঙ্ক্ষিত বস্তু)
34) আগুন নিয়ে খেলা = (ভয়ঙ্কর বিপদ)
35) আগুনে ঘি ঢালা = (রাগ বাড়ানো)
36) আঙুল ফুলে কলাগাছ = (অপ্রত্যাশিত ধনলাভ)
37) আঠার আনা = (সমূহ সম্ভাবনা)
38) আদায় কাঁচকলায় = (তিক্ত সম্পর্ক)
39) আহ্লাদে আটখানা = (খুব খুশি)
40) আক্কেল সেলামি = (নির্বুদ্ধিতার দণ্ড)
41) আঙুল ফুলে কলাগাছ = (হঠাৎ বড়লোক)
42) আকাশের চাঁদ হাতে পাওয়া = (দুর্লভ বস্তু প্রাপ্তি)
43) আদায় কাঁচকলায় = (শত্রুতা)
44) আদা জল খেয়ে লাগা = (প্রাণপণ চেষ্টা করা)
45) আক্কেল গুড়ুম = (হতবুদ্ধি, স্তম্ভিত)
46) আমড়া কাঠের ঢেঁকি = (অপদার্থ)
47) আকাশ ভেঙে পড়া = (ভীষণ বিপদে পড়া)
48) আমতা আমতা করা = (ইতস্তত করা, দ্বিধা করা)
49) আটকপালে = (হতভাগ্য)
50) আঠার মাসের বছর = (দীর্ঘসূত্রিতা)
51) আলালের ঘরের দুলাল = (অতি আদরে নষ্ট পুত্র)
52) আকাশে তোলা = (অতিরিক্ত প্রশংসা করা)
53) আষাঢ়ে গল্প = (আজগুবি কেচ্ছা)
54) ইঁদুর কপালে = (নিতান্ত মন্দভাগ্য)
55) ইঁচড়ে পাকা = (অকালপক্ব)
56) ইলশে গুঁড়ি = (গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি)
57) ইতর বিশেষ = (পার্থক্য)
58) উত্তম মধ্যম = (প্রহার)
59) উড়নচন্ডী = (অমিতব্যয়ী)
60) উভয় সংকট = (দুই দিকেই বিপদ)
61) উলু বনে মুক্ত ছড়ানো = (অপাত্রে/অস্থানে মূল্যবান দ্রব্য প্রদান)
62) উড়ো চিঠি = (বেনামি পত্র)
63) উড়ে এসে জুড়ে বসা = (অনধিকারীর অধিকার)
64) উজানে কৈ = (সহজলভ্য)
65) উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে = (একের দোষ অন্যের ঘাড়ে চাপানো)
66) ঊনপাঁজুড়ে = (অপদার্থ)
67) ঊনপঞ্চাশ বায়ু = (পাগলামি)
68) এক ক্ষুরে মাথা মুড়ানো = (একই স্বভাবের)
69) এক চোখা = (পক্ষপাতিত্ব, পক্ষপাতদুষ্ট)
70) এক মাঘে শীত যায় না = (বিপদ এক বারই আসে না, বার বার আসে)
71) এলোপাতাড়ি = (বিশৃঙ্খলা)
72) এসপার ওসপার = (মীমাংসা)
73) একাদশে বৃহস্পতি = (সৌভাগ্যের বিষয়)
74) এক বনে দুই বাঘ = (প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী)
75) এক ক্ষুরে মাথা মুড়ানো = (একই দলভুক্ত)
76) এলাহি কাণ্ড = (বিরাট আয়োজন)
77) ওজন বুঝে চলা = (অবস্থা বুঝে চলা)
78) ওষুধে ধরা = (প্রার্থিত ফল পাওয়া)
79) কচুকাটা করা = (নির্মমভাবে ধ্বংস করা)
80) কচু পোড়া = (অখাদ্য)
81) কচ্ছপের কামড় = (যা সহজে ছাড়ে না)
82) কলম পেষা = (কেরানিগিরি)
83) কলুর বলদ = (এক টানা খাটুনি)
84) কথার কথা = (গুরুত্বহীন কথা)
85) কাঁঠালের আমসত্ত্ব = (অসম্ভব বস্তু)
86) কাকতাল = (আকস্মিক/দৈব যোগাযোগজাত ঘটনা)
87) কপাল ফেরা = (সৌভাগ্য লাভ)
88) কত ধানে কত চাল = (হিসেব করে চলা)
89) কড়ায় গণ্ডায় = (পুরোপুরি)
90) কান খাড়া করা =(মনোযোগী হওয়া)
91) কানকাটা (নির্লজ্জ)
92) কান ভাঙানো (কুপরামর্শ দান)
93) কান ভারি করা (কুপরামর্শ দান)
94) কাপুড়ে বাবু (বাহ্যিক সাজ)
95) কেউ কেটা (গণ্যমান্য)
96) কেঁচে গণ্ডুষ (পুনরায় আরম্ভ)
97) কেঁচো খুড়তে সাপ (বিপদজনক পরিস্থিতি)
98) কই মাছের প্রাণ (যা সহজে মরে না)
99) কুঁড়ের বাদশা (খুব অলস)
100) কাক ভূষণ্ডী (দীর্ঘজীবী)
101) কেতা দুরস্ত (পরিপাটি)
102) কাছা আলগা (অসাবধান)
103) কাঁচা পয়সা (নগদ উপার্জন)
104) কাঁঠালের আমসত্ত্ব (অসম্ভব বস্তু)
105) কূপমণ্ডুক (সীমাবদ্ধ জ্ঞান সম্পন্ন, ঘরকুনো)
106) কেতা দুরস্ত (পরিপাটি)
107) কাঠের পুতুল (নির্জীব, অসার)
108) কথায় চিঁড়ে ভেজা (ফাঁকা বুলিতে কার্যসাধন)
109) কান পাতলা (সহজেই বিশ্বাসপ্রবণ)
110) কাছা ঢিলা (অসাবধান)
111) কুল কাঠের আগুন (তীব্র জ্বালা)
112) কেঁচো খুড়তে সাপ (সামান্য থেকে অসামান্য পরিস্থিতি)
113) কেউ কেটা (সামান্য)
114) কেঁচে গণ্ডুষ (পুনরায় আরম্ভ)
115) কৈ মাছের প্রাণ (যা সহজে মরে না)
116) খয়ের খাঁ (চাটুকার)
117) খণ্ড প্রলয় (ভীষণ ব্যাপার)
118) খাল কেটে কুমির আনা (বিপদ ডেকে আনা)
119) গড্ডলিকা প্রবাহ (অন্ধ অনুকরণ)
120) গদাই লস্করি চাল (অতি ধীর গতি, আলসেমি)
121) গণেশ উল্টানো (উঠে যাওয়া, ফেল মারা)
122) গলগ্রহ (পরের বোঝা স্বরূপ থাকা)
123) গরজ বড় বালাই (প্রয়োজনে গুরুত্ব)
124) গরমা গরম (টাটকা)
125) গরিবের ঘোড়া রোগ (অবস্থার অতিরিক্ত অন্যায় ইচ্ছা)
126) গুর খোঁজা (তন্ন তন্ন করে খোঁজা)
127) গুরু মেরে জুতা দান (বড় ক্ষতি করে সামান্য ক্ষতিপূরণ)
128) গাছে কাঁঠাল গোঁফে তেল (প্রাপ্তির আগেই আয়োজন)
129) গা ঢাকা দেওয়া (আত্মগোপন)
130) গায়ে কাঁটা দেওয়া (রোমাঞ্চিত হওয়া)
131) গাছে তুলে মই কাড়া (সাহায্যের আশা দিয়ে সাহায্য না করা)
132) গায়ে ফুঁ দিয়ে বেড়ানো (কোনো দায়িত্ব গ্রহণ না করা)
133) গুরু মারা বিদ্যা (যার কাছে শিক্ষা তারই উপর প্রয়োগ)
134) গোকুলের ষাঁড় (স্বেচ্ছাচারী লোক)
135) গোঁয়ার গোবিন্দ (নির্বোধ অথচ হঠকারী)
136) গোল্লায় যাওয়া (নষ্ট হওয়া, অধঃপাতে যাওয়া)
137) গোবর গণেশ (মূর্খ)
138) গোলক ধাঁধা (দিশেহারা)
139) গোঁফ খেজুরে (নিতান্ত অলস)
140) গোড়ায় গলদ (শুরুতে ভুল)
141) গৌরচন্দ্রিকা (ভূমিকা)
142) গৌরীসেনের টাকা (বেহিসাবী অর্থ)
143) গুড়ে বালি (আশায় নৈরাশ্য)
144) ঘর ভাঙানো (সংসার বিনষ্ট করা)
145) ঘাটের মরা (অতি বৃদ্ধ)
146) ঘোড়া রোগ (সাধ্যের অতিরিক্ত সাধ)
147) ঘোড়া ডিঙিয়ে ঘাস খাওয়া (মধ্যবর্তীকে অতিক্রম করে কাজ করা)
148) ঘোড়ার ঘাস কাটা (অকাজে সময় নষ্ট করা)
149) ঘোড়ার ডিম (অবাস্তব)
150) ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানো (নিজ খরচে পরের বেগার খাটা)
151) ঘাটের মড়া (অতি বৃদ্ধ)
152) ঘটিরাম (আনাড়ি হাকিম)
153) চক্ষুদান করা (চুরি করা)
154) চক্ষুলজ্জা (সংকোচ)
155) চর্বিত চর্বণ (পুনরাবৃত্তি)
156) চাঁদের হাট (আনন্দের প্রাচুর্য)
157) চিনির বলদ (ভারবাহী কিন্তু ফল লাভের অংশীদার নয়)
158) চোখের বালি (চক্ষুশূল)
159) চোখের পর্দা (লজ্জা)
160) চোখ কপালে তোলা (বিস্মিত হওয়া)
161) চোখ টাটানো (ঈর্ষা করা)
162) চোখে ধুলো দেওয়া (প্রতারণা করা)
163) চোখের চামড়া (লজ্জা)
164) চুনকালি দেওয়া (কলঙ্ক)
165) চশমখোর (চক্ষুলজ্জাহীন)
166) চোখের মণি (প্রিয়)
167) চামচিকের লাথি (নগণ্য ব্যক্তির কটূক্তি)
168) চিনির পুতুল (শ্রমকাতর)
169) চুঁনোপুটি (নগণ্য)
170) চুলোয় যাওয়া (ধ্বংস)
171) চিনে/ছিনে জোঁক (নাছোড়বান্দা)
172) ছ কড়া ন কড়া (সস্তা দর)
173) ছা পোষা (অত্যন্ত গরিব)
174) ছাই ফেলতে ভাঙা কুলা (সামান্য কাজের জন্য অপদার্থ ব্যক্তি)
175) ছেলের হাতের মোয়া (সামান্য বস্তু)
176) ছুঁচো মেরে হাত গন্ধ করা (নগণ্য স্বার্থে দুর্নাম অর্জন)
177) ছক্কা পাঞ্জা (বড় বড় কথা বলা)
178) ছিঁচ কাদুনে (অল্পই কাঁদে এমন)
179) ছিনিমিনি খেলা (নষ্ট করা)
180) ছেলের হাতের মোয়া (সহজলভ্য বস্তু)
181) জগাখিচুড়ি পাকানো (গোলমাল বাধানো)
182) জিলাপির প্যাঁচ (কুটিলতা)
183) জলে কুমির ডাঙায় বাঘ (উভয় সঙ্কট)
184) ঝড়ো কাক (বিপর্যস্ত)
185) ঝাঁকের কৈ (এক দলভুক্ত)
186) ঝিকে মেরে বউকে বোঝানো (একজনের মাধ্যমে দিয়ে অন্যজনকে শিক্ষাদান)
187) ঝোপ বুঝে কোপ মারা (সুযোগ মত কাজ করা)
188) টনক নড়া (চৈতন্যোদয় হওয়া)
189) টাকার কুমির (ধনী ব্যক্তি)
190) টেকে গোঁজা (আত্মসাৎ করা)
191) টুপভুজঙ্গ (নেশায় বিভোর)
192) ঠাঁট বজায় রাখা (অভাব চাপা রাখা)
193) ঠোঁট কাটা (বেহায়া)
194) ঠগ বাছতে গাঁ উজাড় (আদর্শহীনতার প্রাচুর্য)
195) ঠুঁটো জগন্নাথ (অকর্মণ্য)
196) ঠেলার নাম বাবাজি (চাপে পড়ে কাবু)
197) ডুমুরের ফুল (দুর্লভ বস্তু)
198) ডাকের সুন্দরী (খুবই সুন্দরী)
199) ডুমুরের ফুল (দুর্লভ বস্তু)
200) ডান হাতের ব্যাপার (খাওয়া)
201) ডামাডোল (গণ্ডগোল)
202) ঢাক ঢাক গুড় গুড় (গোপন রাখার চেষ্টা)
203) ঢাকের কাঠি (মোসাহেব, চাটুকার)
204) ঢাকের বাঁয়া (অপ্রয়োজনীয়)
205) ঢেঁকির কচকচি (বিরক্তিকর কথা)
206) ঢি ঢি পড়া (কলঙ্ক প্রচার হওয়া)
207) ঢিমে তেতালা (মন্থর)
208) তালকানা (বেতাল হওয়া)
209) তাসের ঘর (ক্ষণস্থায়ী)
210) তামার বিষ (অর্থের কু প্রভাব)
211) তালপাতার সেপাই (ক্ষীণজীবী)
212) তিলকে তাল করা (বাড়িয়ে বলা)
213) তুলসী বনের বাঘ (ভণ্ড)
214) তুলা ধুনা করা (দুর্দশাগ্রস্ত করা)
215) তুষের আগুন (দীর্ঘস্থায়ী ও দুঃসহ যন্ত্রণা)
216) তীর্থের কাক (প্রতীক্ষারত)
217) থ বনে যাওয়া (স্তম্ভিত হওয়া)
218) থরহরি কম্প (ভীতির আতিশয্যে কাঁপা)
219) দা-কুমড়া (ভীষণ শত্রুতা)
220) দহরম মহরম (ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক)
221) দু মুখো সাপ (দু জনকে দু রকম কথা বলে পরস্পরের মধ্যে শত্রুতা সৃষ্টিকারী)
222) দিনকে রাত করা (সত্যকে মিথ্যা করা)
223) দুধে ভাতে থাকা (খেয়ে-পড়ে সুখে থাকা)
224) দেঁতো হাসি (কৃত্তিম হাসি)
225) দাদ নেওয়া (প্রতিশোধ নেয়া)
226) দুকান কাটা (বেহায়া)
227) দুধের মাছি (সু সময়ের বন্ধু)
228) ধরাকে সরা জ্ঞান করা (সকলকে তুচ্ছ ভাবা)
229) ধড়া-চূড়া (সাজপোশাক)
230) ধরাকে সরা জ্ঞান করা (অহঙ্কারে সবকিছু তুচ্ছ মনে করা)
231) ধর্মের ষাঁড় (যথেচ্ছাচারী)
232) ধর্মের কল বাতাসে নড়ে (সত্য গোপন থাকে না)
233) ধরি মাছ না ছুঁই পানি (কৌশলে কার্যাদ্ধার)
234) ননীর পুতুল (শ্রমবিমুখ)
235) নয় ছয় (অপচয়)
236) নাটের গুরু (মূল নায়ক)
237) নাড়ি নক্ষত্র (সব তথ্য)
238) নিমক হারাম (অকৃতজ্ঞ)
239) নিমরাজি (প্রায় রাজি)
240) নামকাটা সেপাই (কর্মচ্যূত ব্যক্তি)
241) নথ নাড়া (গর্ব করা)
242) নেই আঁকড়া (একগুঁয়ে)
243) নগদ নারায়ণ (কাঁচা টাকা/নগদ অর্থ)
244) নেপোয় মারে দই (ধূর্ত লোকের ফল প্রাপ্তি)
245) পটল তোলা (মারা যাওয়া)
246) পগার পার (আয়ত্তের বাইরে পালিয়ে যাওয়া)
247) পটের বিবি (সুসজ্জিত)
248) পত্রপাঠ (অবিলম্বে/সঙ্গে সঙ্গে)
249) পালের গোদা (দলপতি)
250) পাকা ধানে মই (অনিষ্ট করা)
251) পাখিপড়া করা (বার বার শেখানো)
252) পাততাড়ি গুটানো (জিনিসপত্র গোটানো)
253) পাথরে পাঁচ কিল (সৌভাগ্য)
254) পুঁটি মাছের প্রাণ (যা সহজে মরে যায়)
255) পুকুর চুরি (বড় রকমের চুরি)
256) পুরোনো কাসুন্দি ঘাঁটা (পুরোনো প্রসঙ্গে কটাক্ষ করা)
257) পোঁ ধরা (অন্যকে দেখে একই কাজ করা)
258) পোয়া বারো (অতিরিক্ত সৌভাগ্য)
259) প্রমাদ গোণা (ভীত হওয়া)
260) পায়াভারি (অহঙ্কার)
261) পরের মাথায় কাঁঠাল ভাঙা (অপরকে দিয়ে কাজ উদ্ধার)
262) পরের ধনে পোদ্দারি (অন্যের অর্থের যথেচ্ছ ব্যয়)
263) ফপর দালালি (অতিরিক্ত চালবাজি)
264) ফুলবাবু (বিলাসী)
265) ফেউ লাগা (আঠার মতো লেগে থাকা)
266) ফুলের ঘাঁয়ে মূর্ছা যাওয়া (অল্পে কাতর)
267) ফোড়ন দেওয়া (টিপ্পনী কাটা)
268) বক ধার্মিক (ভণ্ড সাধু)
269) বইয়ের পোকা (খুব পড়ুয়া)
270) বগল বাজানো (আনন্দ প্রকাশ করা)
271) বজ্র আঁটুনি ফসকা গেরো (সহজে খুলে যায় এমন)
272) বসন্তের কোকিল (সুদিনের বন্ধু)
273) বিড়াল তপস্বী (ভণ্ড সাধু)
274) বর্ণচোরা আম (কপট ব্যক্তি)
275) বরাক্ষরে (অলক্ষুণে)
276) বাজারে কাটা (বিক্রি হওয়া)
277) বালির বাঁধ (অস্থায়ী বস্তু)
278) বাঁ হাতের ব্যাপার (ঘুষ গ্রহণ)
279) বাঁধা গৎ (নির্দিষ্ট আচরণ)
280) বাজখাঁই গলা (অত্যন্ত কর্কশ ও উঁচু গলা)
281) বাড়া ভাতে ছাই (অনিষ্ট করা)
282) বায়াত্তরে ধরা (বার্ধক্যের কারণে কাণ্ডজ্ঞানহীন)
283) বিদ্যার জাহাজ (অতিশয় পণ্ডিত)
284) বিশ বাঁও জলে (সাফল্যের অতীত)
285) বিনা মেঘে বজ্রপাত (আকস্মিক বিপদ)
286) বাঘের দুধ/ চোখ (দুঃসাধ্য বস্তু)
287) বিসমিল্লায় গলদ (শুরুতেই ভুল)
288) বুদ্ধির ঢেঁকি (নিরেট মূর্খ)
289) ব্যাঙের আধুলি (সামান্য সম্পদ)
290) ব্যাঙের সর্দি (অসম্ভব ঘটনা)
291) ভরাডুবি (সর্বনাশ)
292) ভস্মে ঘি ঢালা (নিষ্ফল কাজ)
293) ভাদ্র মাসের তিল (প্রচণ্ড কিল)
294) ভানুমতীর খেল (অবিশ্বাস্য ব্যাপার)
295) ভাল্লুকের জ্বর (ক্ষণস্থায়ী জ্বর)
296) ভাঁড়ে ভবানী (নিঃস্ব অবস্থা)
297) ভূতের ব্যাগার (অযথা শ্রম)
298) ভূঁই ফোড় (হঠাৎ গজিয়ে ওঠা)
299) ভিজে বিড়াল (কপটাচারী)
300) ভূশন্ডির কাক (দীর্ঘজীবী)
301) মগের মুল্লুক (অরাজক দেশ)
302) মণিকাঞ্চন যোগ (উপযুক্ত মিলন)
303) মন না মতি (অস্থির মানব মন)
304) মড়াকান্না (উচ্চকণ্ঠে শোক প্রকাশ)
305) মাছের মায়ের পুত্রশোক (কপট বেদনাবোধ)
306) মিছরির ছুরি (মুখে মধু অন্তরে বিষ)
307) মুখ চুন হওয়া (লজ্জায় ম্লান হওয়া)
308) মুখে দুধের গন্ধ (অতি কম বয়স)
309) মুস্কিল আসান (নিষ্কৃতি)
310) মেনি মুখো (লাজুক)
311) মাকাল ফল (অন্তঃসারশূণ্য)
312) মশা মারতে কামান দাগা (সামান্য কাজে বিরাট আয়োজন)
313) মুখে ফুল চন্দন পড়া (শুভ সংবাদের জন্য ধন্যবাদ)
314) মেছো হাটা (তুচ্ছ বিষয়ে মুখরিত)
315) যক্ষের ধন (কৃপণের ধন)
316) যমের অরুচি (যে সহজে মরে না)
317) রত্নপ্রসবিনী (সুযোগ্য সন্তানের মা)
318) রাঘব বোয়াল (সর্বগ্রাসী ক্ষমতাবান ব্যক্তি)
319) রাবণের চিতা (চির অশান্তি)
320) রাশভারি (গম্ভীর প্রকৃতির)
321) রাই কুড়িয়ে বেল (ক্ষুদ্র সঞ্চয়ে বৃহৎ)
322) রাজা উজির মারা (আড়ম্বরপূর্ণ গালগল্প)
323) রাবণের গুষ্টি (বড় পরিবার)
324) রায় বাঘিনী (উগ্র স্বভাবের নারী)
325) রাজ যোটক (উপযুক্ত মিলন)
326) রাহুর দশা (দুঃসময়)
327) রুই-কাতলা (পদস্থ বা নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি)
328) লেফাফা দুরস্ত (বাইরের ঠাট বজার রেখে চলেন যিনি)
329) লগন চাঁদ (ভাগ্যবান)
330) ললাটের লিখন (অমোঘ ভাগ্য)
331) লাল পানি (মদ)
332) লাল বাতি জ্বালা (দেউলিয়া হওয়া)
333) লাল হয়ে যাওয়া (ধনশালী হওয়া)
334) লেজে গোবরে (বিশৃঙ্খলা)
335) শকুনি মামা (কুটিল ব্যক্তি)
336) শাঁখের করাত (দুই দিকেই বিপদ)
337) শাপে বর (অনিষ্টে ইষ্ট লাভ)
338) শিকায় ওঠা (স্থগিত)
339) শিঙে ফোঁকা (মরা)
340) শিবরাত্রির সলতে (একমাত্র সন্তান)
341) শিরে সংক্রান্তি (বিপদ মাথার ওপর)
342) শুয়ে শুয়ে লেজ নাড়া (আলস্যে সময় নষ্ট করা)
343) শরতের শিশির (সুসময়ের বন্ধু)
344) শত্রুর মুখে ছাই (কুদৃষ্টি এড়ানো)
345) শ্রীঘর (কারাগার)
346) ষাঁড়ের গোবর (অযোগ্য)
347) ষোল আনা (পুরোপুরি)
348) ঘোল কলা (পুরোপুরি)
349) সবুরে মেওয়া ফলে (ধৈর্যসুফল মিলে)
350) সরফরাজি করা (অযোগ্য ব্যক্তির চালাকি)
351) সাত খুন মাফ (অত্যধিক প্রশ্রয়)
352) সাত সতের (নানা রকমের)
353) সাপের ছুঁচো গেলা (অনিচ্ছায় বাধ্য হয়ে কাজ করা)
354) সেয়ানে সেয়ানে (চালাকে চালাকে)
355) সবে ধন নীলমণি (একমাত্র অবলম্বন)
356) সাতেও নয়, পাঁচেও নয় (নির্লিপ্ত)
357) সাপের পাঁচ পা দেখা (অহঙ্কারী হওয়া)
358) সোনায় সোহাগা (উপযুক্ত মিলন)
359) সাক্ষী গোপাল (নিষ্ক্রিয় দর্শক)
360) সখাত সলিলে (ঘোর বিপদে পড়া)
361) সব শেয়ালের এক রা (ঐকমত্য)
362) হাটে হাঁড়ি ভাঙা (গোপন কথা প্রকাশ করা)
363) হাতটান (চুরির অভ্যাস)
364) হ য ব র ল (বিশৃঙ্খলা)
365) হরি ঘোষের গোয়াল (বহু অপদার্থ ব্যক্তির সমাবেশ)
366) হরিলুট (অপচয়)
367) হস্তীমূর্খ (বুদ্ধিতে স্থূল)
368) হাড়ে দুর্বা গজানো (অত্যন্ত অলস হওয়া)
369) হাতুড়ে বদ্যি (আনাড়ি চিকিৎসক)
370) হাতের পাঁচ (শেষ সম্বল)
371) হীরার ধার (অতি তীক্ষ্ণবুদ্ধি)
372) হোমরা চোমরা (গণ্যমান্য ব্যক্তি)
373) হিতে বিপরীত (উল্টো ফল)
374) হাড় হদ্দ (নাড়ি নক্ষত্র/সব তথ্য)
375) হাড় হাভাতে (হতভাগ্য)
376) হালে পানি পাওয়া (সুবিধা করা)

বাংলা ফন্টের জন্য কম্পিউটার ব্যবহার করতে হবে এবং অবশ্যই SutonnyMJ ফন্ট থাকতে হবে।

গণিতের শর্টকাট টেকনিক

শর্টকাটে__লাভ__ক্ষতি
..........................................
একটি দ্রব্য নির্দিষ্ট % লাভে/ক্ষতিতে বিক্রয়
করা হয়। বিক্রয় মূল্য ..... টাকা বেশি হলে %
লাভে/ক্ষতি হয় ।ক্রয়মূল্য নির্ণয় করতে হবে।
.
উদাহরণ:
একটি মোবাইল ১০ % ক্ষতিতে বিক্রয় করা হয়।
বিক্রয় মূল্য ৪৫ টাকা বেশি হলে ৫% লাভ হত ।
মোবাইলটর ক্রয়মূল্য কত?
টেকনিক :
ক্রয়মূল্য ={১০০xযত বেশি থাকবে}/ উল্লেখিত
শতকরা হার দুটির যোগফল)
.
অঙ্কটির সমাধান:
ক্রয়মূল্য ={১০০x৪৫}/ {১০+৫)
=৪৫০০/১৫
=৩০০ (উত্তর)
.
নিজে নিজে করুন
১। একটি কলম ১০ % ক্ষতিতে বিক্রয় করা হয়।
বিক্রয় মূল্য ৩০ টাকা বেশি হলে ৫% লাভ হত ।
ক্রয়মূল্য নির্ণয় করতে হবে।
Ans:- ২০০
২। একটি কম্পিউটার২০ % ক্ষতিতে বিক্রয় করা হয়।
বিক্রয় মূল্য ১৫০০ টাকা বেশি হলে ৫% লাভ হত ।
ক্রয়মূল্য নির্ণয় করতে হবে।
Ans:- (৬০০০)
.
রুলস
কোন দ্রব্যের মূল্য নির্দিষ্ট ৫% কমে যাওয়ায়
দ্রব্যটি ৬০০০ টাকা পূর্ব অপেক্ষা ১ কুইন্টাল বেশি
পাওয়া যায়। ১ কুইন্টাল এর বর্তমান মূল্য কত?
.
টেকনিক : বর্তমান মূল্য: (শতকরা হার/১০০) x
{যে টাকা দেওয়া থাকবে/ কম-বেশি সংখ্যার
পরিমাণ}x যত পরিমাণের মূল্য বাহির করতে বলা
হবে।
.
উদাহরণটির সমাধান:
বর্তমান মূল্য = (৫/১০০)x(৬০০০/১)x১
=৭২০ টাকা ।
(উত্তর)
.
নিজে করুন:
৩। কোন দ্রব্যের মূল্য নির্দিষ্ট ৩০% কমে যাওয়ায় দ্রব্যটি ৬০০০
টাকায় পূর্ব অপেক্ষা ৬
কুইন্টাল বেশি পাওয়া যায়। ১ ০কুইন্টাল এর বর্তমান
মূল্য কত?
উত্তর: ৩০০০০টাকা
৪। কলার মূল্য নির্দিষ্ট ২৫% কমে যাওয়ায় দ্রব্যটি
১০০ টাকায় পূর্ব অপেক্ষা ২৫ টি বেশি পাওয়া যায়। ৩
হালি কলার বর্তমান মূল্য কত?
উত্তর:১২
.
অঙ্কের ধরণ:
টাকায় নির্দিষ্ট দরে নির্দিষ্ট পরিমাণ দ্রব্য কিনে
সেই টাকায় নিদিষ্ট কম-বেশি দরে বিক্রি করায়
শতকরা লাভ -ক্ষতির হার নির্ণয় করতে হবে ।
.
টেকনিক:
লাভ/ক্ষতি = ১০০/ বিক্রির সংখ্যা
.
উদাহরণ :
টাকায় ৩টি করে লেবু কিনে ২টি করে বিক্রি
করলে শতকরা লাভ কত?
.
টেকনিক: লাভ= ১০০/ বিক্রির সংখ্যা
=১০০/২
=৫০% (উত্তর)
.
নিজে করুন:
১। টাকায় ৫টি করে লেবু কিনে ৪টি করে বিক্রি
করলে শতকরা লাভ কত?
Ans:- 25%
২। টাকায় ২১টি করে লেবু কিনে ২০টি করে বিক্রি
করলে শতকরা লাভ কত?
Ans;- 5%
৩।টাকায় ৯টি করে লেবু কিনে ১০টি করে বিক্রি
করলে শতকরা ক্ষতি কত?
Ans:- 10
৪।টাকায় ৪৯টি করে লেবু কিনে ৫০টি করে বিক্রি
করলে শতকরা লাভ কত?
Ans:- 2%
----------------------------------------
#লক্ষকরুনঃত্রিকোনমিতি সংক্রান্ত এই অংকগুলো প্রায় ১৯টি
গুরুত্বপুর্ণ পরিক্ষায় আসছে।কঠিন মনে করে অনেকেই
আনসার করে না। এখান থেকে ২টি অংক যে কোন গুরুত্বপুর্ণ
পরিক্ষায় পাবেন।
________________________________________
সুত্র১ঃ শীর্ষবিন্দুর উন্নতি কোন 30° হলে উচ্চতা নির্ণয়ের
ক্ষেত্রে-
#1_টেকনিক ::::
উচ্চতা=[পাদদেশ হতে দুরত্ত্ব÷√3]
#উদাহরনঃএকটি মিনাররের পাদদেশ হতে 20 মিটার দুরের ১টি স্থান
হতে মিনারটির শীর্ষবিন্দুর উন্নতি কোন 30° হলে মিনারের
উচ্চতা কত?
(30তম বিসিএস সহ ৭টি পরিক্ষায়)
#সমাধানঃ উচ্চতা=[পাদদেশ হতে দুরত্ত্ব÷√3]
=20/√3(উঃ)
_____________________________
সুত্র২ঃশীর্ষ বিন্দুর উন্নতি কোন 60 হলে উচ্চতা নির্ণয়ের
ক্ষেত্রে-
#2_টেকনিক ::::
উচ্চতা=[পাদদেশ হতে দুরত্ত্ব × √3]
#উদাহরনঃএকটি তাল গাছের পাদবিন্দু হতে 10 মিটার দুরবর্তী স্থান
থেকে গাছের শীর্ষের উন্নতি কোন 60° হলে গাছটির
উচ্চতা নির্ন্যয় করুন?
#অথবা
সুর্যের উন্নতি কোন 60° হলে একটি গাছের ছায়ার দৈর্ঘ্য 10
মিটার হয়।গাছটির উচ্চতা কত?(অর্থ মন্ত্রনালয়০৭/সরাষ্ট্র
মন্ত্রনালয়২০১২ সহ আরও ৮টি পরিক্ষায় আসছে)
#সমাধানঃ উচ্চতা=[পাদদেশ হতে দুরত্ত্ব × √3]
=10√3=17.13(উঃ)
(শুধু মনে রাখুন 30° হলে ভাগ এবং 60° হলে গুন হবে)
---------------------------------------
বর্ধিত বর্গক্ষেত্র ও আয়তক্ষেত্রের শতকরা বৃদ্ধির পরিমাণ
নির্ণয়:
★★★টাইপ -১
★★★ বর্ধিত বর্গক্ষেত্র ক্ষেত্রফল নির্ণয় বর্গ ক্ষেত্রের
প্রতিটি বাহু ক% বৃদ্ধি
হলে ক্ষেত্রফল শতকরা কত বৃদ্ধি পাবে?
টেকনিক: বর্ধিত ক্ষেত্রফল= ক^2/100
উদাহরণ:
সমস্যা: একটি বর্গ ক্ষেত্রের প্রতিটি
বাহু ১০ % বৃদ্ধি হলে ক্ষেত্রফল শতকরা
কত বৃদ্ধি পাবে?
সমাধান: বর্ধিত ক্ষেত্রফল= ১১০^2/100
=১২১%
সুতরাং ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি =
(১২১-১০০)=২১%(উত্তর)
----------------------------
★★★টাইপ -২★★★
বর্ধিত আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল নির্ণয় আয়তক্ষেত্রের
দৈর্ঘ্য ক% বৃদ্ধি এবং খ
% হ্রাস পেলে ক্ষেত্রফলের শতকরাকি পরিবর্তন হবে?
★★★টেকনিক:★★★
বর্ধিত ক্ষেত্রফল= (বর্ধিত দৈর্ঘ্য X
হ্রাসকৃত প্রস্থ)/১০০
উদাহরণ:
সমস্যা: একটি আয়তক্ষেত্রের দৈর্ঘ্য
২০% বৃদ্ধি এবং ১০% হ্রাস পেলে
ক্ষেত্রফলের শতকরা কি পরিবর্তন
হবে?
সমাধান: বর্ধিত ক্ষেত্রফল= (১২০ X
৯০)/১০০ =১০৮
সুতরাং ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি=(১০৮-১০০)%
=৮%(উত্তর)
প্রশ্ন-4x⁴ + 1 কে উৎপাদকে বিশ্লেষণ করলে কোনটি পাওয়া
যাবে?.
1)(2x² + 2x - 1)(2x² - 2x - 1)
2)(2x² + 2x +1)(2x² - 2x - 1))7
3)(2x² + 2x - 1)(2x² - 2x +1)
4)(2x² + 2x +1)(2x² - 2x +1)
সমাধান---
4x⁴ + 1
=(2x²)² +1²
=(2x²)² +2.2x².1+1² -4x²
=(2x² + 1)² - (2x)²
-=(2x² + 2x +1)(2x² - 2x +1)
সমস্যাঃ একটি সুষম যড়ভুজের অন্তঃস্থ কোণগুলোর সমষ্টি কত
ডিগ্রী ?
সমাধানঃ
আমরা জানি,
কোন বহুভুজের বাহুর সংখ্যা n হলে অন্তঃস্থ কোণগুলোর
সমষ্টি = (n - 2) × 180°
এখানে ষড়ভুজের বাহুর সংখ্যা n= 6
∴ অন্তঃস্থ কোণের সমষ্টি = ( n - 2) ×180°
=(6- 2) ×180°
= 4× 180°
= 720°
শর্ট টেকনিক মান নির্ণয় : ৩০ সেকেন্ডে উওর দেওয়া সম্ভব।
1) a+b=4 এবং a-b = 2 হলে a^2 +b^2 =?
2) a+b =13, a-b = 3, " a^2+b^2 =?..89
-------------------------------------
[[[ #টেকনিক :::::::এই রকম অঙ্কে যদি যোগফল ও বিয়োগফল
এর মান দেওয়া থাকে তবে ঐ
#সূত্র :::: (যোগফলেরর মান +বিয়োগফল এর মান)/2...
দ্বারা ভাগ করলে a এর মান পাওয়া যাবে। তখন প্রথম যোগফল এ
a এর মান বসিয়ে b এর মান বসিয়ে b এর মান বের করে নিতে
হবে।
a,b এর মান দিয়ে যে মান বের করতে সেটা বের করতে
হবে]]]
উদাহরণ:
১) a+b =4, a-b= 2, a^2+ b^2 =?
#সমাধান :::
তাহলে নিয়ম অনুযায়ী
(যোগফল মান+
বিয়োগফলের মান ) /2
[যোগফলের মান=৪,বিয়োগফলেরর মান=2]
(4+ 2)/2
=6/2
= 3
a=3
a+b=4
3+1=4 [ a=3, b=1]
বের করতে বলা হয়েছে a^2+ b^2 এর মান।
=3^2 + 1^2
=9+1
=10 ans
উদাহরন:০২)a+b=13,a-b=3 হলে,,,,a^2+b^2=????
সমাধান:::
(যোগফলের মান+বিয়োগফলেরর মান)/2
=(13+3)/2
=16/2
=8
a=8
:::a+b=13
8+b=13
:::b=5
a^2+b^2
=8^2+5^2
=64+25
=89(answer)
#Try_yourself
------------------
3)x+y=8;x-y=6
x^2+Y^2=??? (answer:50)
4)x+y=12;x-y=2
xy=???? (answer:35)
5)x+y=12;x-y=8
xy=??? (answer:20)
6)x+y=5;x-y=3
xy=???(answer:4)
সমস্যাঃ দুইটি ক্রমিক সংখ্যার বর্গের অন্তর 47 হলে সংখ্যা দুইটি
নির্নয় কর।
সমাধানঃ ধরি, সংখ্যা দুইটি x ও (x + 1)
প্রশ্নমতে, (x +1)² -x² = 47
বা, x² +2.x.1 + 1² - x² = 47
বা, 2x + 1 = 47
বা, 2x = 47 - 1
বা, 2x = 46
বা, x = 46/2
∴ x = 23
∴ নির্ণয়ে সংখ্যা দুইটি 23 ও (23 + 1) = 24
____প্রশ্ন: একটি চৌবাচ্চা ২ টি নল দ্বারা যথাক্রমে ২০ এবং ৩০ মিনিটে
পূর্ণ হয়।দুটি নল এক সঙ্গে খুলে দিলে চৌবাচ্চাটি কত সময়ে
পূর্ণ হবে?
.
………………|||||সমাধান|||||||||:
এক্ষেত্রে,
সময়=সময়ের গুণফল/সময়ের যোগফল
=৩০*২০/৩০+২০
=৬০০/৫০
=১২ মিনিট
উত্তর:১২ মিনিট।
.
________একই সূত্র অনুযায়ী,
________প্রশ্ন:ক একটি কাজ ৪৫ দিনে এবং খ সে একই কাজ ৩০
দিনে করতে পারে।যদি তারা একসাথে কাজটি করে তবে তা
কয়দিনে শেষ হবে?
.
………………|||||সমাধান|||||||||
সময়=সময়ের গুণফল/সময়ের যোগফল
=৪৫*৩০/৪৫+৩০
=১৩৫০/৭৫
=১৮ দিন।
উত্তর:১৮ দিন।
.
________যে কোন একটি নল বা একজনের কাজের সময়:
________প্রশ্ন: একটি চৌবাচ্চা দুইটি নল দ্বারা ১২ মিনিটে পূর্ণ হয়। যদি
একটি নল দ্বারা পূর্ণ হতে ২০ মিনিট সময় লাগে,তবে অপরটি দ্বারা
পূর্ণ হতে কত সময় লাগবে?
………………|||||সমাধান|||||||||
.
এক্ষেত্রে,
সময়=সময়ের গুণফল/সময়ের বিয়োগফল
=২০*১২/২০-১২
=২৪০/৮
=৩০ মিনিট
উত্তর:৩০ মিনিট।
.
একইভাবে,
____________প্রশ্ন: ক ও খ একটি কাজ ১২ দিনে সম্পন্ন করে।
ক,খ ও গ ঐ কাজটি ৮ দিনে সম্পন্ন করে।গ এর ঐ কাজটি একা
করতে কত দিন সময় লাগবে?
.
………………|||||সমাধান|||||||||
সময়=সময়ের গুণফল/সময়ের বিয়োগফল
=১২*৮/১২-৮
=৯৬/৪
=২৪ দিন
উত্তর:২৪ দিন।
.
একই সূত্র অনুযায়ী,
________প্রশ্ন: করিম ও রহিম একত্রে একটি কাজ ১০ দিনে শেষ
করতে পারে।রহিম একা ১৪ দিনে শেষ করতে পারলে করিম একা
কত দিনে কাজটি শেষ করতে পারবে?
.
………………|||||সমাধান|||||||||
সময়=সময়ের গুণফল/সময়ের বিয়োগফল
=১৪*১০/১৪-১০
=১৪০/৪
=৩৫ দিন।
উত্তর:৩৫ দিন।
_____________________
মনে রাখার টেকনিক:
দুইজনের একত্র কাজের সময় বের করতে বললে (+) যোগ,
আর,যেকোন একজনের কাজের সময় বের করতে বললে
(-)বিয়োগ করতে হবে।
#শর্টকাটে__লাভ__ক্ষতি
..........................................
একটি দ্রব্য নির্দিষ্ট % লাভে/ক্ষতিতে বিক্রয়
করা হয়। বিক্রয় মূল্য ..... টাকা বেশি হলে %
লাভে/ক্ষতি হয় ।ক্রয়মূল্য নির্ণয় করতে হবে।
.
উদাহরণ:
একটি মোবাইল ১০ % ক্ষতিতে বিক্রয় করা হয়।
বিক্রয় মূল্য ৪৫ টাকা বেশি হলে ৫% লাভ হত ।
মোবাইলটর ক্রয়মূল্য কত?
টেকনিক :
ক্রয়মূল্য ={১০০xযত বেশি থাকবে}/ উল্লেখিত
শতকরা হার দুটির যোগফল)
.
অঙ্কটির সমাধান:
ক্রয়মূল্য ={১০০x৪৫}/ {১০+৫)
=৪৫০০/১৫
=৩০০ (উত্তর)
.
নিজে নিজে করুন
১। একটি কলম ১০ % ক্ষতিতে বিক্রয় করা হয়।
বিক্রয় মূল্য ৩০ টাকা বেশি হলে ৫% লাভ হত ।
ক্রয়মূল্য নির্ণয় করতে হবে।
Ans:- ২০০
২। একটি কম্পিউটার২০ % ক্ষতিতে বিক্রয় করা হয়।
বিক্রয় মূল্য ১৫০০ টাকা বেশি হলে ৫% লাভ হত ।
ক্রয়মূল্য নির্ণয় করতে হবে।
Ans:- (৬০০০)
.
রুলস
কোন দ্রব্যের মূল্য নির্দিষ্ট ৫% কমে যাওয়ায়
দ্রব্যটি ৬০০০ টাকা পূর্ব অপেক্ষা ১ কুইন্টাল বেশি
পাওয়া যায়। ১ কুইন্টাল এর বর্তমান মূল্য কত?
.
টেকনিক : বর্তমান মূল্য: (শতকরা হার/১০০) x
{যে টাকা দেওয়া থাকবে/ কম-বেশি সংখ্যার
পরিমাণ}x যত পরিমাণের মূল্য বাহির করতে বলা
হবে।
.
উদাহরণটির সমাধান:
বর্তমান মূল্য = (৫/১০০)x(৬০০০/১)x১
=৭২০ টাকা ।
(উত্তর)
.
নিজে করুন:
৩। কোন দ্রব্যের মূল্য নির্দিষ্ট ৩০% কমে যাওয়ায় দ্রব্যটি ৬০০০
টাকায় পূর্ব অপেক্ষা ৬
কুইন্টাল বেশি পাওয়া যায়। ১ ০কুইন্টাল এর বর্তমান
মূল্য কত?
উত্তর: ৩০০০০টাকা
৪। কলার মূল্য নির্দিষ্ট ২৫% কমে যাওয়ায় দ্রব্যটি
১০০ টাকায় পূর্ব অপেক্ষা ২৫ টি বেশি পাওয়া যায়। ৩
হালি কলার বর্তমান মূল্য কত?
উত্তর:১২
.
অঙ্কের ধরণ:
টাকায় নির্দিষ্ট দরে নির্দিষ্ট পরিমাণ দ্রব্য কিনে
সেই টাকায় নিদিষ্ট কম-বেশি দরে বিক্রি করায়
শতকরা লাভ -ক্ষতির হার নির্ণয় করতে হবে ।
.
টেকনিক:
লাভ/ক্ষতি = ১০০/ বিক্রির সংখ্যা
.
উদাহরণ :
টাকায় ৩টি করে লেবু কিনে ২টি করে বিক্রি
করলে শতকরা লাভ কত?
.
টেকনিক: লাভ= ১০০/ বিক্রির সংখ্যা
=১০০/২
=৫০% (উত্তর)
.
নিজে করুন:
১। টাকায় ৫টি করে লেবু কিনে ৪টি করে বিক্রি
করলে শতকরা লাভ কত?
Ans:- 25%
২। টাকায় ২১টি করে লেবু কিনে ২০টি করে বিক্রি
করলে শতকরা লাভ কত?
Ans;- 5%
৩।টাকায় ৯টি করে লেবু কিনে ১০টি করে বিক্রি
করলে শতকরা ক্ষতি কত?
Ans:- 10
৪।টাকায় ৪৯টি করে লেবু কিনে ৫০টি করে বিক্রি
করলে শতকরা লাভ কত?
Ans:- 2%
★ কৌশল-১ : যখন মূলধন, সময় এবং সুদের হার সংক্রান্ত মান দেওয়া
থাকবে তখন-
সুদ বা মুনাফা = (মুলধন x সময় x সুদেরহার) / ১০০
প্রশ্ন : ৯.৫% হারে সরল সুদে ৬০০ টাকার ২ বছরের সুদ কত?
সমাধান : সুদ বা মুনাফা = (৬০০ x ২ x ৯.৫) / ১০০ = ১১৪ টাকা
★ কৌশল-২ : যখন সুদ, মূলধন এবং সুদের হার দেওয়া থাকে তখন –
সময় = (সুদ x ১০০) / (মুলধন x সুদের হার)
প্রশ্ন : ৫% হারে কত সময়ে ৫০০ টাকার মুনাফা ১০০ টাকা হবে?
সমাধান : সময় = (১০০ x ১০০) / (৫০০ x ৫) = ৪ বছর
_______________________________
★ কৌশল-৩ : যখন সুদে মূলে গুণ হয় এবং সুদের হার উল্লেখ
থাকে তখন –
সময় = (সুদেমূলে যতগুণ – ১) / সুদের হার x ১০০
প্রশ্ন : বার্ষিক শতকরা ১০ টাকা হার সুদে কোন মূলধন কত বছর
পরে সুদে আসলে দ্বিগুণ হবে?
সমাধান : সময় = (২– ১) /১০ x ১০০ = ১০ বছর
_______________________________
★ কৌশল-৪ : যখন সুদে মূলে গুণ হয় এবং সময় উল্লেখ থাকে
তখন
সুদের হার = (সুদেমূলে যতগুণ – ১) / সময় x ১০০
প্রশ্ন : সরল সুদের হার শতকরা কত টাকা হলে, যে কোন
মূলধন ৮ বছরে সুদে আসলে তিনগুণ হবে?
সমাধান : সুদের হার = (৩ – ১) / ৮ x ১০০ = ২৫%
_______________________________
★ কৌশল-৫ : যখন সুদ সময় ও মূলধন দেওয়া থাকে তখন
সুদের হার = (সুদ x ১০০) / (আসল বা মূলধন x সময়)
প্রশ্ন : শতকরা বার্ষিক কত টাকা হার সুদে ৫ বছরের ৪০০ টাকার সুদ
১৪০ টাকা হবে?
সমাধান : সুদের হার = (১৪০ x ১০০) / (৪০০ x ৫) = ৭ টাকা
_______________________________
★ কৌশল– ৬ : যখন দুটি আসল এবং দুটি সময়ের সুদ দেওয়া থাকে
তখন –
সুদের হার = (মোট সুদ x ১০০)/ {(১ম মূলধন x ১ম সময়) + (২য়
মূলধন x ২য় সময়) }
প্রশ্ন : সরল হার সুদে ২০০ টাকার ৫ বছরের সুদ ও ৫০০ টাকার ৬
বছরের সুদ মোট ৩২০ টাকা হলে সুদের হার কত?
সমাধান : সুদের হার = (৩২০x ১০০)/ {(২০০ x ৫) + (৫০০ x৬) } = ৮ টাকা
_______________________________
★ কৌশল-৭ : যখন সুদের হার, সময় এবং সুদে- মূলে উল্লেখ
থাকে-
মূলধন বা আসল = (১০০ x সুদআসল) / {১০০ + (সময় x সুদের হার)}
প্রশ্ন : বার্ষিক ৮% সরল সুদে কত টাকা ৬ বছরের সুদে- আসলে
১০৩৬ টাকা হবে?
সমাধান : মূলধন বা আসল = (১০০ x ১০৩৬) / {১০০ + (৬ x ৪৮)} = ৭০০
টাকা
_______________________________
★ কৌশল-৮ : যখন সুদ, সময় এবং সুদের হার উল্লেখ থাকবে
মূলধন = (সুদ x ১০০)/ (সময় x সুদের হার)
প্রশ্ন : শতকরা বার্ষিক ৪ টাকা হার সুদে কত টাকার ৬ বছরের সুদ ৮৪
টাকা হবে?
সমাধান : মূলধন = (৮৪ x ১০০)/ (৬x ৪) = ৩৫০ টাকা
_______________________________
★ কৌশল-৯ : যখন দুটি সুদের হার থাকে এবং সুদের হার ও আয়
কমে যায় তখন,
আসল = হ্রাসকৃত আয় x ১০০ / {(১ম সুদেরহার – ২য় সুদের হার)
xসময়}
প্রশ্ন : সুদের হার ৬% থেকে কমে ৪% হওয়ায় এক ব্যাক্তির
বাতসরিক আয় ২০ টাকা কমে গেল। তার
আসলের পরিমাণ কত?
সমাধান : আসল = ২০ x ১০০ / {(৬ – ৪) x১ = ১০০০ টাকা
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরিক্ষার জন্য বাছাকৃত গণিত ও তার সমাধান
(১০০% কমন আসবে )
১। স্ত্রী স্বামীর চেয়ে ৫ বছরের ছোট। স্ত্রীর বয়স
ছেলের বয়সের ৪ গুণ। ৪ বছর পর ছেলের বয়স হবে ১১।
বর্তমানে স্বামীর বয়স কত?
সমাধানঃ-
দেওয়া আছে,
৪ বছর পর ছেলের বয়স ১১ বছর হবে।
.’. বর্তমানে ছেলের বয়স (১১–৪)=৭ বছর
.’. স্ত্রীর বয়স (৭×৪)=২৮ বছর
বর্তমানে স্বামীর বয়স=(২৮+৫)= ৩৩ বছর
২। সুদের হার ১৫% থেকে কমে ১৩% হওয়ায় এক ব্যক্তির ৬
বছরের সুদ ৮৪ টাকা কমে গেলো। তার মূলধন কত?
সমাধানঃ-
সুদের হার কমে (১৫–১৩)%=২%
১ বছরে সুদ কমে ২ টাকা
.’. ৬ বছরে সুদ কমে (৬×২)=১২ টাকা
১২ টাকা সুদ কমলে আসল ১০০ টাকা
৮৪ টাকা সুদ কমলে আসল (১০০×৮৪)/১২
=৭০০ টাকা
৩। একজন দোকানদার প্রতি হালি ডিম ২৫ টাকা দরে ক্রয় করে প্রতি
হালি ৫৬ টাকা দরে বিক্রয় করলে তার শতকরা কত লাভ হবে?
সমাধানঃ-
১ হালি=৪ টি
৪ টি ডিমের ক্রয়মূল্য ২৫ টাকা
.’.১ টি ডিমের ক্রয়মূল্য ২৫/৪ টাকা
আবার,
৮ টি ডিমের বিক্রয়মূল্য ৫৬ টাকা
.’. ১ টি ডিমের বিক্রয়মূল্য (৫৬/৮)=৭ টাকা
.’. লাভ= (৭–২৫/৪)টাকা
= (২৮–২৫)/৪
= ৩/৪
২৫/৪ টাকায় লাভ হয় ৩/৪ টাকা
.’. ১ টাকায় লাভ হয় (৩×৪)/(৪×২৫)
.’.১০০ টাকায় লাভ হয় (৩×৪×১০০)/
(৪×২৫)
=১২ টাকা
৪। একটি ছাগল ৮% ক্ষতিতে বিক্রয় করা হলো। ছাগলটি আরও ৮০০
টাকা বেশি বিক্রয় করলে ৮% লাভ হতো। ছাগলটির ক্রয় মূল্য কত?
সমাধান :
ছাগলটির ক্রয় মূল্য ১০০ টাকা হলে, ৮% ক্ষতিতে বিক্রয় মূল্য (১০০
−৮) টাকা
বা, ৯২ টাকা।
আবার , ৮% লাভে বিক্রয় মূল্য (১০০+৮ ) টাকা বা ১০৮ টাকা।
∴বিক্রয় মূল্য বেশি হয় (১০৮−৯২) টাকাবা১৬টাকা।
বিক্রয় মূল্য ১৬ টাকা বেশি হলে ক্রয় মূল্য = ১০০ টাকা
” “ ১ ” ” ” ” ” = ১০০×১৬ টাকা
“ “ ৮০০ ” ” ” “ “ = ১০০× ৮০০/১৬ টাকা
= ৫০০০ টাকা
∴ছাগলটির ক্রয় মূল্য ৫০০০ টাকা।
৫। ৩০ লিটার পরিমাণ মিশ্রণে এসিড ও পানির অনুপাত ৭:৩। ঐ মিশ্রণে
কি পরিমাণ পানি মিশ্রিত করলে এসিড ও পানির অনুপাত ৩:৭ হবে?
সমাধানঃ-
৩০ লিটার মিশ্রণে এসিড : পানি = ৭:৩
অনুপাতগুলোর সমষ্টি = ৭+৩ = ১০
এসিডের পরিমাণ = (৩০ এর ৭/১০) লিটার
= ২১ লিটার
পানির পরিমাণ = ( ৩০ এর ৩/১০) লিটার
= ৯ লিটার
ধরি,
x লিটার পানি মিশ্রত করায় অনুপাত ৩:৭ হয়
শর্তমতে, ২১: (৯+x) = ৩:৭
বা, ২১/৯+x = ৩/৭
বা, ২৭+৩x = ১৪৭
বা, ৩x = ১২০
বা, x = ৪০
অতএব, ৪০ লিটার পানি মিশাতে হবে।
৬। পিতা ও পুত্রের বর্তমান বয়সের সমষ্টি ৬৬ বছর এবং তাদের
বয়সের অনুপাত ৮:৩। ১০ বছর পূর্বে তাদের বয়সের অনুপাত কত
ছিলো?
সমাধানঃ-
বর্তমানে তাদের বয়সের অনুপাত = ৮:৩
অনুপাতের সমষ্টি = (৮+৩)= ১১
পিতার বয়স = ( ৬৬ এর ৮/১১) = ৪৮ বছর
পুত্রের বয়স = ( ৬৬ এর ৩/১১) = ১৮ বছর
আবার,
১০ বছর পূর্বে পিতার বয়স = (৪৮–১০) = ৩৮ বছর
১০ বছর পূর্বে পুত্রের বয়স = (১৮–১০) = ৮ বছর
.’. ১০ বছর পূর্বে তাদের বয়সের অনুপাত ৩৮:৮
= ১৯: ৪
৭। ১১ জন লোকের গড় ওজন ৭০ কেজি। ৯০ কেজি ওজনের
একজন লোক চলে গেলে বাকিদের গড় ওজন কত হবে?
সমাধানঃ-
১১ জন লোকের গড় ওজন = ৭০ কেজি
.’. ১১ জন লোকের ওজনের সমষ্টি = (১১×৭০) = ৭৭০ কেজি
৯০ কেজি ওজনের একজন লোক চলে গেলে বাকিদের
ওজন = (৭৭০–৯০) = ৬৮০ কেজি
.’. ১০ জনের গড় ওজন = (৬৮০/১০)= ৬৮ কেজি
৮। একটি শ্রেণিতে যতজন ছাত্র-ছাত্রী আছে প্রত্যেকে
তত পয়সার চেয়ে আরও 25 পয়সা বেশি করে চাঁদা দেওয়ায়
মোট 75 টাকা উঠল। ঐ শ্রেণির ছাত্র-ছাত্রী সংখ্যা কত?
সমাধানঃ-
ধরি,
স্কুলে ছাত্র-ছাত্রী সংখ্যা = ক জন
১ জনে টাকা দিল = ক+ ২৫ পঁয়সা
ক জনে টাকা দিল= ক ( ক+২৫) পঁয়সা
= ক^২ + ২৫ক পঁয়সা
প্রশ্নমতে,
ক^২ + ২৫ক = (৭৫ x ১০০) (১ টাকা=১০০ পঁয়সা)
বা,ক^২ + ২৫ক -৭৫০০=০
বা,ক^২ +১০০ক-৭৫ক-৭৫০০ =০
বা,ক ( ক+১০০)-৭৫(ক+১০০)=০
বা,(ক+১০০) (ক-৭৫)=০
এখন,
ক+১০০=০
বা,ক=-১০০[গ্রহণযোগ্য নয়]
আবার,
ক-৭৫=০
বা, ক=৭৫
সুতরাং ছাত্র-ছাত্রী সংখ্যা ৭৫ জন।
৯। একটি পার্কে একটি বট গাছ ও একটি পাইন গাছ আছে। ১৫০ বছর
পূর্বে গাছ দুইটির বয়সের যোগফল ছিল ২৯৬১ বছর। বর্তমানে
পাইন গাছটির বয়স ১৪৩২ বছর। ২০০ বছর পর বট গাছটির বয়স কত
হবে?
সমাধানঃ-
১৫০ বছর পূর্বে গাছ দুটির বয়স ছিল = ২৯৬১ বছর
বর্তমানে গাছ দুটির বয়স (১৫০×২) = ৩০০
বা, (২৯৬১+৩০০) বছর
=৩২৬১ বছর
বর্তমানে বট ও পাইন গাছে মোট বয়স =৩২৬১ বছর
বর্তমানে পাইন গাছের বয়স =১৪৩২ বছর
সুতরাং , বর্তমানে বট গাছের বয়স =১৮২৯ বছর
অতএব,
বর্তমানে বট গাছের বয়স ১৮২৯ বছর হলে
২০০ বছর পর বট গাছের বয়স হবে =(১৮২৯+২০০) বছর
=২০২৯ বছর ।
উত্তর: ২০২৯ বছর ।
১০। দুটি সংখ্যার গুণফল ৩৩৮০ এবং গ.সা.গু. ১৩। সংখ্যা দুটির ল.সা.গু. কত?
সমাধানঃ-
আমরা জানি,
সংখ্যা দুটির গুণফল= সংখ্যা দুটির ল.সা.গু.Xসংখ্যা দুটির গ.সা.গু.
অতএব,
সংখ্যা দুটির ল.সা.গু.= সংখ্যা দুটির গুণফল÷সংখ্যা দুটির গ.সা.গু.
প্রশ্নমতে,
৩৩৮০= সংখ্যা দুটির ল.সা.গু.X১৩
অতএব, সংখ্যা দুটির ল.সা.গু.= ৩৩৮০÷১৩
= ২৬০।
উঃ ২৬০

বাংলা ফন্টের জন্য কম্পিউটার ব্যবহার করতে হবে এবং অবশ্যই SutonnyMJ ফন্ট থাকতে হবে।

Write an E-mail to your friend inviting him fovirit Bangladesh.

  Write an E-mail to your friend inviting him fovirit Bangladesh. From:  abc@gmail.com To:  xyz@yahoo.com Sent:  Sunday,  March 20, 2016; 6:...